হিমেল হেমন্ত
আব্দুল মান্নান মল্লিক
রঙে রঙে সুরে সুরে আসিল হেমন্ত,
মিশিয়ে দিবো হেমন্তে কবিতার ছন্দ।
গাঁদা ফুলের গন্ধে ভরা হিমেল বাতাস,
ধোঁয়াটে আকাশটা শিশিরে সিক্ত ঘাস।
শত বাধা তুচ্ছিয়ে কুহেলিকা এড়িয়ে,
রবিকর আসে তবু আকাশটা পেরিয়ে।
দল ছাড়া মৌমাছি ফুলের আলিঙ্গনে,
মধু পান করে যায় গুনগুনানি গানে।
শালিকের ঝাঁক উড়ে মাথার উপর,
সুরতরঙ্গ হারিয়ে করে কেঁচরমেচর।
যেদিকে তাকায় দেখি মাঠ প্রান্তরে,
বৃক্ষরাজি দাঁড়িয়ে আছে সারে সারে।
খাল বিল ডোবাতে শাপলা আর পদ্ম,
বাতাসে উড়ে আশে গাঁদা ফুলের গন্ধ।
গলাকাটা খাজুর গাছ দাঁড়িয়ে মাঠে,
টসটস পড়ে রস বাঁকা গাছের কাঠে।
ছোট পাখির কল্লোল খাজুরের রসে,
কেউ উড়ে খায় রস কেউ আছে বসে।
এক বাটি মুড়ি হাতে চাঁদু বারান্দায়,
খাজুরের ফুটন্ত রস মুড়িতে মিশায়।
স্বর্ণপুরী বাংলা দেশ পাকাধানের ঘ্রাণ,
পীতবর্ণ পুষ্পরোদে বাংলা মায়ের প্রাণ।
গৃহবধূর ঘরে ঘরে নবান্নের উৎসব,
ঢেঁকিতে ধান ভাঙা বাঙালির গৌরব।
সেদিনের হেমন্ত বদলে গেছে কতো,
তবুও আছে যতো কোথা নাই এতো।
আব্দুল মান্নান মল্লিক
রঙে রঙে সুরে সুরে আসিল হেমন্ত,
মিশিয়ে দিবো হেমন্তে কবিতার ছন্দ।
গাঁদা ফুলের গন্ধে ভরা হিমেল বাতাস,
ধোঁয়াটে আকাশটা শিশিরে সিক্ত ঘাস।
শত বাধা তুচ্ছিয়ে কুহেলিকা এড়িয়ে,
রবিকর আসে তবু আকাশটা পেরিয়ে।
দল ছাড়া মৌমাছি ফুলের আলিঙ্গনে,
মধু পান করে যায় গুনগুনানি গানে।
শালিকের ঝাঁক উড়ে মাথার উপর,
সুরতরঙ্গ হারিয়ে করে কেঁচরমেচর।
যেদিকে তাকায় দেখি মাঠ প্রান্তরে,
বৃক্ষরাজি দাঁড়িয়ে আছে সারে সারে।
খাল বিল ডোবাতে শাপলা আর পদ্ম,
বাতাসে উড়ে আশে গাঁদা ফুলের গন্ধ।
গলাকাটা খাজুর গাছ দাঁড়িয়ে মাঠে,
টসটস পড়ে রস বাঁকা গাছের কাঠে।
ছোট পাখির কল্লোল খাজুরের রসে,
কেউ উড়ে খায় রস কেউ আছে বসে।
এক বাটি মুড়ি হাতে চাঁদু বারান্দায়,
খাজুরের ফুটন্ত রস মুড়িতে মিশায়।
স্বর্ণপুরী বাংলা দেশ পাকাধানের ঘ্রাণ,
পীতবর্ণ পুষ্পরোদে বাংলা মায়ের প্রাণ।
গৃহবধূর ঘরে ঘরে নবান্নের উৎসব,
ঢেঁকিতে ধান ভাঙা বাঙালির গৌরব।
সেদিনের হেমন্ত বদলে গেছে কতো,
তবুও আছে যতো কোথা নাই এতো।
No comments:
Post a Comment