কে বলবে ঠিকানা
আব্দুল মান্নান মল্লিক
ঝুমুর ঝুমুর নূপুর বাজে রাত দুপুরের পরে,
জানালা খুলে তাকিয়ে দেখি পদ্মা পুকুর ধারে।
মেঘে ঢাকা চাঁদের আলো দেখছি কারা এরা,
ছমক ছমক নাচের আসর চার রমণী ওরা।
ঘরের বাইরে বেরিয়ে পড়ি গেলাম চুপিসারে,
নাচন দেখতে বসে থাকি কদম গাছের আড়ে।
ভিন্ন রূপের রমণী বুঝি দেখছি প্রথম আজ,
রূপের ঝলক পড়ছে গড়ে নতুন নতুন সাজ।
পিঠের উওর ডানা সবার দেখতে চমৎকার,
ওদের সাথে হৃদয় মিশে ফিরেনা কাছে আর।
ডানার ঝাপটায় মারছে ছিটা গায়ে মাখে জল,
আস্থা হারাই নিজে তখন হয়েছি বুঝি পাগল।
হার মেনেছে বিশ্ব সুন্দরী বিশ্বে যতো আছে,
অজ্ঞাত এই চিরকুমারী চার রমণীর কাছে।
নাচের শেষে নামতে দেখি পদ্ম পুকুর ঘাটে,
স্নান করতে খেলছে ওরা দিয়ে জলের ছিঁটে।
হাসের মতো ভাসছে ওরা জলকে বুকে ছুঁয়ে,
ফিসফিসিয়ে বলছে কেমন মিস্টি হাসি দিয়ে।
ভাসছে জলে খেলছে খেলা পদ্মফুলের সাথে,
রূপের ঝলক পদ্মজলে কাক জ্যোৎস্না রাতে।
একে একে গেলো উড়ে আকাশ আলো করে,
কে বলবে ঠিকানা ওদের ভাবি গাছের আড়ে।
আব্দুল মান্নান মল্লিক
ঝুমুর ঝুমুর নূপুর বাজে রাত দুপুরের পরে,
জানালা খুলে তাকিয়ে দেখি পদ্মা পুকুর ধারে।
মেঘে ঢাকা চাঁদের আলো দেখছি কারা এরা,
ছমক ছমক নাচের আসর চার রমণী ওরা।
ঘরের বাইরে বেরিয়ে পড়ি গেলাম চুপিসারে,
নাচন দেখতে বসে থাকি কদম গাছের আড়ে।
ভিন্ন রূপের রমণী বুঝি দেখছি প্রথম আজ,
রূপের ঝলক পড়ছে গড়ে নতুন নতুন সাজ।
পিঠের উওর ডানা সবার দেখতে চমৎকার,
ওদের সাথে হৃদয় মিশে ফিরেনা কাছে আর।
ডানার ঝাপটায় মারছে ছিটা গায়ে মাখে জল,
আস্থা হারাই নিজে তখন হয়েছি বুঝি পাগল।
হার মেনেছে বিশ্ব সুন্দরী বিশ্বে যতো আছে,
অজ্ঞাত এই চিরকুমারী চার রমণীর কাছে।
নাচের শেষে নামতে দেখি পদ্ম পুকুর ঘাটে,
স্নান করতে খেলছে ওরা দিয়ে জলের ছিঁটে।
হাসের মতো ভাসছে ওরা জলকে বুকে ছুঁয়ে,
ফিসফিসিয়ে বলছে কেমন মিস্টি হাসি দিয়ে।
ভাসছে জলে খেলছে খেলা পদ্মফুলের সাথে,
রূপের ঝলক পদ্মজলে কাক জ্যোৎস্না রাতে।
একে একে গেলো উড়ে আকাশ আলো করে,
কে বলবে ঠিকানা ওদের ভাবি গাছের আড়ে।
No comments:
Post a Comment